সারাদেশ

মেহেরুন্নেসার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি

বাংলাদেশের প্রথম শহীদ মহিলা কবি মেহেরুন্নেসার ৭৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, মেহেরুন্নেসাকে নিয়ে ডকুফিকশন চলচ্চিত্র “শহীদ কবি মেহেরুন্নেসা” একক নাট্য “মেহের বলছি” ও দূর্লভচিত্র প্রদর্শনী এবং মেহেরুন্নেসার লেখা কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠত হয়। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করেন স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবন এবং কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ। প্রধানঅতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত, লেখক ও গবেষক অধ্যাপক কবি মুহম্মদ নুরুল হুদা। সভাপত্বি করবেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড.মাহফুজুল ইসলাম, উদ্বোধন করেনস্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবনের প্রধান উপদেষ্টা, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল। মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য, স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবনের উপদেষ্টাকবি কাজী রোজী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যিক বিভাগের ডিন প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, এবং টেলিভিশনের সহকারি পরিচালক কবি কাজী মোহিনী ইসলাম প্রমুখ। কানাডিয়ানইউনিভার্সিটি ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নুরুল ইসলাম বাবুল অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক রিয়াজ মাহমুদ মিঠু,ফরিদ অাহমাদ।মেহেরুন্নেসার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি বাংলাদেশের প্রথম শহীদ মহিলা কবি মেহেরুন্নেসার ৭৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, মেহেরুন্নেসাকে নিয়ে ডকুফিকশন চলচ্চিত্র “শহীদ কবি মেহেরুন্নেসা” একক নাট্য “মেহের বলছি” ও দূর্লভ চিত্র প্রদর্শনী এবং মেহেরুন্নেসার লেখা কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠত হয়। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করেন স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবন এবং কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত, লেখক ও গবেষক অধ্যাপক কবি মুহম্মদ নুরুল হুদা। সভাপত্বি করবেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড.মাহফুজুল ইসলাম, উদ্বোধন করেন স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবনের প্রধান উপদেষ্টা, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল। মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য, স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবনের উপদেষ্টা কবি কাজী রোজী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যিক বিভাগের ডিন প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, এবং টেলিভিশনের সহকারি পরিচালক কবি কাজী মোহিনী ইসলাম প্রমুখ। কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নুরুল ইসলাম বাবুল অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক রিয়াজ মাহমুদ মিঠু, ফরিদ অাহমাদ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, মেহেরুন্নেসা আমাদের ইতিহাসের একটি মহান অংশ। স্বাধীনতা সংগ্রামের কথা বললেই মেহেরুন্নেসার কথা চলে আসে। তিনি আমাদের অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে আছেন। মেহেরুন্নেসা আমাদের নতুন প্রজন্মকে একটি সুন্দর দেশ ও জীবন দান করে গেছেন। তাকে বাদ দিয়ে স্বাধীনতার কোনও অর্থ হয় না।’ ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল বলেন, ‘মেহেরুন্নেসার মতো বিপ্লবীদের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলাম। তিনি যেমন আমার প্রেরণা ছিলেন, তেমনি যুগে যুগে নতুন প্রজন্মের কাছেও তিনি প্রেরণা হয়ে থাকবেন।’ মুখ্য আলোচক সাবেক সংসদ সদস্য, স্বপ্নকলা সাংস্কৃতিক ভুবনের উপদেষ্টা কবি কাজী রোজী বলেন, ‘মেহেরুন্নেসাকে আবারও সামনে নিয়ে আসতে হবে। দেশে অনেক অনিয়ম হচ্ছে। অথচ মেহেরুন্নেসার মতো করে কেউ প্রতিবাদ করছেন না। এখন তাই নতুন প্রজন্মের মেহেরুন্নেসাদের সামনে এনে আমাদের নতুন করে লড়াইয়ে নামতে হবে। সম্পূর্ণরূপে অসাম্প্রদায়িক একটি রাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’ মেহেরুন্নেসার স্মৃতি রক্ষার জন্য বর্তমান সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করছে উল্লেখ করে চলচ্চিত্র নির্মাতা ও ‘স্বপ্নকলা’ সাংস্কৃতিক ভূবন এর প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজ মাহমুদ মিঠু বলেন, ‘সরকারি অর্থায়নে মিরপুরে মেহেরুন্নেসা সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স নির্মাণ করতে হবে। সরকারের প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে মেহেরুন্নেসার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপনের দাবি জানান। সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন মেহেরুন্নেসা যে সময় আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, সে সময় একজন নারীর জন্য বিপ্লবী হওয়া, বিপ্লবী কবিতা লেখা খুব সহজ ছিল না। বিপ্লবীরা কখনও মরেনা মেহেরুন্নেসাও মরেনি তিনি চির ভাস্মর হয়ে থাকবেন আমাদের মাঝে। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, স্বপ্নকলার পরিচালক নোমান বিন সাদেক, মোহাম্মদ সোহেল, তাবাসসুম অাম্বিয়া সামিরা, মাসুম বিল্লাহ, মহারাজসহ সিইউবি মিডিয়া ক্লাবের সদস্যবৃন্দ।

আরো দেখুন

সম্পর্কিত প্রবন্ধ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button