খুলনা বিভাগসারাদেশ

ক্রেতা-বিক্রেতা কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

শোর ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: কেশবপুর করোনা সংকটকালে ঈদ উপলক্ষে সিমিতো আকারে ব্যবসা-বাণিজ্য চালু করলেও মানছে না ক্রেতা ও বিক্রেতারা।

এই অপরাধে যশোর কেশরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিস সুত্রে জানা যায় দেশ ব্যাপী করোনা ভাইরাসের কারণে সরকারি ভাবে সামাজিক দূরত্বে চলাফেরা করার নির্দেশনা দেয়া হলেও কেশবপুরের হাট বাজার গুলোতে সকাল থেকে দিনব্যাপী শহরের জুতা, গার্মেন্টস, কসমেটিক, কাঁচা মালের দোকানসহ বিভিন্ন দোকানে ঈদ উপলক্ষে কেনা কাটার উপচে পড়া ভিড় পড়ে যায়।

সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখায় কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুরসাত জাহান পপি ১৭ই মে (রবিবার) বেলা ১১ টার দিকে শহরের মধুসড়ক বিভিন্ন স্পটে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ৭ জন ব্যবসায়ী ও ৭ জন ক্রেতাকে ৭ হাজার ৯শত টাকা জরিমানা আদায় করেন।

শিশুসহ বাজারে এসে কেনাকাটা করার অপরাধে আলতাপোল গ্রামের তানজিলা বেগমকে ২শত, ব্যবসায়ী সাবদিয়া গ্রামের আব্দুর রশিদকে ১ হাজার,ব্যবসায়ী বরুন পালকে ১ হাজার, ব্যবসায়ী আলতাপোল গ্রামের নির্মলেন্দু দাসকে ১ হাজার, ক্রেতা রঘুরামপুর গ্রামের জ্যোস্না বেগমকে ৫শত ,আলতাপোল গ্রামের ব্যবসায়ী শাহাদাৎ হোসেনকে ১ হাজার, ব্যবসায়ী সাবদিয়া গ্রামের খলিলুর রহমানকে ৫শত , ক্রেতা ভান্ডার খোলা গ্রামের লাভলু হোসেনকে ৫শত, ব্যবসায়ী ব্রম্মকাঠি গ্রামের হাফিজুর রহমানকে ৫শত, ক্রেতা রাজনগরবাঁকাবর্শি গ্রামের মিজানুর রহমানকে ২শত, ব্যবসায়ী আলতাপোল গ্রামের মাসুদুর রহমানকে ৫শত,ক্রেতা পারখাজুরা গ্রামের পারভিনা বেগমকে ৫শত,ক্রেতা কায়েমখোলা গ্রামের হ্যাপী বেগমকে ৩শত, ও ক্রেতা লক্ষীনাথকাঠি গ্রামের মাষ্টার আবু মুছাকে ২শত টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে ।

আরো দেখুন

সম্পর্কিত প্রবন্ধ

Back to top button